পরীমণি -র সাথে একদিন সারাদিন

পরীমনি, বাংলাদেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা। রূপালী পর্দার জনপ্রিয় মুখ। পরীমনি সর্ম্পকে নতুন কিছু বলার নাই। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ক্যানভাসের সাথে আলাপচারিতায় কথা বলেছেন ব্যক্তিগত ভাললাগা বিষয়গুলো নিয়ে। তারই ধারাবাহিকতা আমাদের আজকের আয়োজন পরীমণির ভালা লাগার বিষয়গুলো।
ছোটবেলা থেকে পরীমণি শাড়ি পড়তে ভালবাসেন। রঙের প্রতিও রয়েছে তার পছন্দ। সাদা রং তার পছন্দের রং। কেননা সাদা সুন্দর শুভ্রতায় সবকিছু অনেক হালকা মনে হয় তার কাছে।তিনি রণিত রায়কে খবুই পছন্দ করেন। কাবিল সিনেমা দেখে মূলত তার অভিনয় ভাল লাগে।
পরীমণির মামাবাড়ী বরিশালে। দেশের ভিতর এই মামাবাড়ীই তার পছন্দের জায়গা। তিনি তার সাথের ব্যাগে সবসময় লাইটার রাখেন। অনেকেই হয়তো অন্য আশঙ্কা করতে পারেন। কিন্তু তিন শত থেকে সাড়ে তিন শত লাইটার আছে কালেকশনে। এ ছাড়া ব্যাগে চিরুনি আর পারফিউম পাওয়া যাবেই।

মাঝে মাঝে রাতে তিনি দুধ-ভাত খান। অপরাধের মাশুলও দেন নিয়মিত। আধঘণ্টা ধরে হাঁটাহাঁটি করতে হয় তাকে। শখের বসে তিনি গাছ লাগান। বাগানও রয়েছে। বাংলাদেশে আলমগীর, শাবানা ও জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর। তার প্রথম নাটকে তিনি একসাথে অভিনয় করেন বাংলাদেশের অনত্যম জনপ্রিয় অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন এবং অভিনেত্রী চম্পা। প্রিয় গায়ক-গায়িকার কথা জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলেন, ‘ন্যান্সি আপু আর শোয়েব। আমি প্রচুর গান শুনি। সব ধরনের গানই আমার ভালো লাগে। কিন্তু রবীন্দ্রসংগীত আমাকে আলাদাভাবে টানে।’

ফ্রিজে প্রচুর চকলেট থাকে। ডাইম চকলেট ফ্রিজ খুললেই পাওয়া যায়। আর মিল্কশেক তো মাস্ট। হোক তা যেকোনো ফ্লেভারের। তবে বাসায় বানানো বাদামের মিল্কশেক উনার খুব পছন্দ।
অনেক গোছালো হলেও পরিকল্পনা করে খুব একটা চলা হয় না। এক বছর পর কী করবে, তারই পরিকল্পনা গুছিয়ে উঠতে পারেনি। দশ বছর তো অনেক দূরে। এভাবেই সোজাসাপটা কথা বলেছেন ক্যানভাসের সাথে।